ঈদ আনন্দে মেতে ওঠেসে আমাদের ইছাদিঘী গ্রামবাসী তার একংস 2016
ইছাদিঘী বাজার added 8 new photos.
বাছের মিয়া এই ৪.৫ হাতের সাপটি ধরল সোহেল এর পোল্ট্রির পাশ থেকে,,,,
ইছাদিঘী বাজার added 4 new photos.
Chore sing kete .mobile o light .. Nilo akader isadighi bazar er poschim pase ...norjamal er barite....rekhe gese ei gengi ...Kew ki kaw ke ei gengi porte dekhsen....?
ঘোড় দৌড়,ঘোড় দৌড়,ঘোড় দৌড়
আসছে ১৩ই জানুয়ারী রোজ বুধবার ঐতিহ্যবাহী ইছাদিঘীte বিশাল ঘোড় দৌড়ের আয়োজন করা হয়েছে।উক্ত ঘোড় দৌড় খেলায় আপনারা সবাই আমন্তিত।
সৌজন্যেঃইছাদিঘী তরুণ নাট্য সংঘ।
ইছাদিঘী বাজারের পশ্চিমে মহেজ দের বাড়ি আজ। ২৮.১০.২০১৪ গিলাচালার এই চোরটি ধরা পরে। সে এখন ইছাদিঘী বাজারে আছে। আপনারা সকলে চোরটি কে চিনে রাখুন
ইছাদিঘী বাজারের পশ্চিমে মহেজ দের বাড়ি আজ। ২৮.১০.২০১৪ গিলাচালার এই চোরটি ধরা পরে। সে এখন ইছাদিঘী বাজারে আছে। আপনারা সকলে চোরটি কে চিনে রাখুন
ইছাদিঘী বাজারের পশ্চিমে মহেজ দের বাড়ি আজ। ২৮.১০.২০১৪ গিলাচালার এই চোরটি ধরা পরে। সে এখন ইছাদিঘী বাজারে আছে। আপনারা সকলে চোরটি কে চিনে রাখুন
ইছাদিঘী বাজারের পশ্চিমে মহেজ দের বাড়ি আজ। ২৮.১০.২০১৪ গিলাচালার এই চোরটি ধরা পরে। সে এখন ইছাদিঘী বাজারে আছে। আপনারা সকলে চোরটি কে চিনে রাখুন
আজ রাত ৮ ঘটিকায় ইছাদিঘী বাজারে এক বিশাল ফুটবল খেলা অনুষ্টিট হবে। অাপনারা সবাই আমন্তিত.....
সেদিন আমার বৃষ্টি ভেজা মুখটার দিকে তুমি কিঅদ্ভুত
দৃষ্টিতে তাকিয়েছিলে আমি আজো ভুলিনি .…
আমার চোখের
পাপড়িতে ,
গালে,...
চিবুকে
লেগে থাকা বৃষ্টির প্রতিটা কণা জানতো,
তুমি তাকিয়ে আছ …
তোমার দৃষ্টির প্রতিচ্ছবি সে জল কণায় প্রতিফলিত হচ্ছে
আর এইদিকে কেউ শ্বাসনিতে ভুলে যাচ্ছে .…
তাড়া ছিলো না আমার সেজল কণা দেরমুছে ফেলার …
যারা উপলক্ষ ছিলো আমার দিকে তোমার
তাকিয়ে থাকবার ..…
তবুও মুছে ফেলতে হয়েছিলো … .…
বৃষ্টি কণার আবেগ কে মুছে ফেলে আমিও
ভুলে গিয়েছিলাম.…
তুমি তাকিয়েছিলে,
আমি অনুভব করেছিলাম …
…
বৃষ্টির জলের সাথে আমার চোখে কিছু চোখের
জলও আটকে গিয়েছিল…
তা শুধু বৃষ্টি কণারা জেনে ছিলো .…
সেদিন,
নোনাজল মিশেছিলো বৃষ্টি জলের সাথে ..…
আজ হয়তো তাদের আবার দেখা হবে সেই
একি পথে …
শুধু তুমি দেখবে না সেদিনের মতো …
কতো বৃষ্টি জমা এ চোখে হয়ে থতমত …
সামান্য কথা
মাহ্ মুদুর রহমান
করিওনা অাশা -বাধিওনা বাসা -----------পরের তরে ।
দেখিওনা সুখ -বাধিওনা বুক ------------অন্যের ঘরে ।
করিওনা হেলা যব-তব লোক, ...
বড় হইয়া দাঁড়াইবে হঠাৎ প্রমখ ।
গাহিওনা কভু অন্যের দূষ ও মান,
অাখিরাতে এ পেয়ে যাবে গীবত এর পরিনাম ।
সাধ্য থাকিলে তুমি করিও উপকার ,
করিবে তাহাই যাহা দূস্থের দরকার ।
বাড়াইওনা হাত তুমি করিও না অনুদান,
যেথাতে পাপকাজ হবে পরে অপমান ।
প্রত্যাবর্তনের লজ্জা -আল মাহমুদ
শেষ ট্রেন ধরবো বলে এক রকম ছুটতে ছুটতে স্টেশনে পৌঁছে দেখি
নীলবর্ণ আলোর সংকেত। হতাশার মতোন হঠাৎ
দারুণ হুইসেল দিয়ে গাড়ি ছেড়ে দিয়েছে।
যাদের সাথে শহরে যাবার কথা ছিল তাদের উৎকণ্ঠিত মুখ...
জানালায় উবুড় হয়ে আমাকে দেখছে। হাত নেড়ে সান্ত্বনা দিচ্ছে।
আসার সময় আব্বা তাড়া দিয়েছিলেন, গোছাতে গোছাতেই
তোর সময় বয়ে যাবে, তুই আবার গাড়ি পাবি।
আম্মা বলছিলেন, আজ রাত না হয় বই নিয়েই বসে থাক
কত রাত তো অমনি থাকিস।
আমার ঘুম পেলো। এক নিঃস্বপ্ন নিদ্রায় আমি
নিহত হয়ে থাকলাম।
অথচ জাহানারা কোনদিন ট্রেন ফেল করে না। ফরহাদ
আধ ঘণ্টা আগেই স্টেশনে পৌঁছে যায়। লাইলী
মালপত্র তুলে দিয়ে আগেই চাকরকে টিকিট কিনতে পাঠায়। নাহার
কোথাও যাওয়ার কথা থাকলে আনন্দে ভাত পর্যন্ত খেতে পারে না।
আর আমি এঁদের ভাই
সাত মাইল হেঁটে শেষ রাতের গাড়ি হারিয়ে
এক অখ্যাত স্টেশনে কুয়াশায় কাঁপছি।
কুয়াশার শাদা পর্দা দোলাতে দোলাতে আবার আমি ঘরে ফিরবো।
শিশিরে আমার পাজামা ভিজে যাবে। চোখের পাতায়
শীতের বিন্দু জমতে জমতে নির্লজ্জের মতোন হঠাৎ
লাল সূর্য উঠে আসবে। পরাজিতের মতো আমার মুখের উপর রোদ
নামলে, সামনে দেখবো পরিচিত নদী। ছড়ানোছিটানো
ঘরবাড়ি, গ্রাম। জলার দিকে বকের ঝাঁক উড়ে যাচ্ছে। তারপর
দারুণ ভয়ের মতো ভেসে উঠবে আমাদের আটচালা।
কলার ছোট বাগান।
দীর্ঘ পাতাগুলো না না করে কাঁপছে। বৈঠকখানা থেকে আব্বা
একবার আমাকে দেখে নিয়ে মুখ নিচু করে পড়তে থাকবেন,
ফাবি আইয়ে আলা ই-রাব্বিকুমা তুকাজ্বিবান …।
বাসি বাসন হাতে আম্মা আমাকে দেখে হেসেফেলবেন।
ভালোই হলো তোর ফিরে আসা। তুই না থাকলে
ঘরবাড়ি একেবারে কেমন শূন্য হয়ে যায়। হাত মুখ
ধুয়ে আয়। নাস্তা পাঠাই।
আর আমি মাকে জড়িয়ে ধরে আমার প্রত্যাবর্তনের লজ্জাকে
ঘষে ঘষে
তুলে ফেলবো।
বহিরাগত বণিকদের কবলে বাংলাদেশ
1.বাংলায় ইউরোপীয় বণিকদের মধ্যে কারা প্রথম এসছিলো ?
2.পতুগীজ নাবিক ভাস্কো-ডা-গামা ভারতবর্ষে আসেন কত সালে ?
3.ইউরোপ থেকে সমুদ্র পথে ভারতবর্ষে আসার পথ আবিস্কৃত হয় কত সালে ?...
বাংলাদেশের শিল্প ও বানিজ্য
1.বাংলাদেশের অস্ত্র নির্মাণ কারখানা কোথায় অবস্থিত?
2.বাংলাদেশের মোটর গাড়ির সংযোজনের বৃহত্তম কারখানার নাম কি?
3.বাংলাদেশের বৃহত্তম লৌহ ও ইস্পাত কারখানার নাম কি?...
4.বাংলাদেশের বৃহত্তম জাহাজ নির্মাণ ও মেরামত কারখানার নাম কি?
5.বাংলাদেশের কোথায় মোটর সাইকেল সংযোজন কারখানা করা হয়?
6.বাংলাদেশের তেল শোধনাগার কোনটি ও কোথায় অবস্থিত?
7.বাংলাদেশের কোথায় টেলিফোন শিল্প সংস্থা অবস্থিত?
8.বাংলাদেশের অস্ত্র নির্মান কারখানা কোথায়?
9.দেশের প্রথম ইকো পার্ক কোনটি?
10.দেশের প্রথম সাফারি পার্কের নাম কি?
11.দেশের প্রথম সাফারি পার্ক কোথায় অবস্থিত?
12.বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট (বিএসটিআই) কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে?
13.বর্তমানে বাংলাদেশে মোট চিনি কলের সংখ্যা কতটি?
14.দেশের সর্ববৃহৎ চিনি কল কোনটি?
15.ব্রিটিশ বাংলার প্রথম পাটকল কবে কোথায় স্থাপন করা হয়?
16.বর্তমান বাংলাদেশের কোথায় প্রথম পাটকল কোথায় স্থাপন করা হয়?
17.বাংলাদেশের পাট শিল্পের প্রধান কেন্দ্রগুলো কোথায় অবস্থিত?
18.বাংলাদেশ তথা উপমহাদেশের বৃহত্তম পাটকল কোনটি ছিল?
19.আদমজী পাটকলের তাঁত সংখ্যা ছিল?
20.আদমজী পাটকল স্থাপন করা হয়?
21.আদমজী পাটকলের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন?
22.আদমজী পাটকল কবে আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ হয়ে যায়?
23.দেশের সর্ববৃহৎ সিমেন্ট কারখানা কোনটি?
24.লাফার্জ-সুরমা সিমেন্ট কারখানা কোথায় অবস্থিত?
25.বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় কাগজ কল কোনটি?
26.কর্নফুলী পেপার মিলের কাঁচামাল কি?
27.পাকশী পেপার মিলের কাঁচামাল কি?
28.সবুজ পাট দিয়ে কাগজের মন্ড তৈরীর প্রযুক্তি কোন দেশ উদ্ভাবন করে?
29.বাংলাদেশে মোট কাগজের কলের সংখ্যা কত?
30.প্রাইভেটাইজেশন কমিশন কবে প্রতিষ্ঠিত হয়?
31.বাংলাদেশের বৃহত্তম সার কারখানা কোন টি?
32.যমুনা র্ফাটিলাইজার কারখানা কোথায় অবস্থিত?
33.বেসরকারী খাতে সবচেয়ে বড় সার কারখানা কোনটি?
34.ইউরিয়া সারের প্রধান কাঁচামাল কি?
35.বাংলাদেশের একমাত্র রেয়ন মিল কোথায় অবস্থিত?
36.বাংলাদেশের প্রথম বস্ত্রকল কোনটি?
37.মাথা পিছু বাৎসরিক কাপড়ের চাহিদা কত?
38.বাংলাদেশের ‘ডান্ডি’ বলা হয়?
———————————-
1.উঃ গাজিপুর।
2.উঃ প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ, চট্টগ্রাম।
3.উঃ চট্টগ্রাম স্টীলমিল, চট্টগ্রাম।
4.উঃ চট্টগ্রাম ডকইয়ার্ড, চট্টগ্রাম।
5.উঃ এটলাস বাংলাদেশ লিঃ, টংগী।
6.উঃ ইস্টার্ন রিফাইনারী, চট্টগ্রাম।
7.উঃ টংগী, গাজিপুর।
8.উঃ গাজিপুর।
9.উঃ সীতাকুণ্ডের চন্দ্রনাথ পাহাড়।
10.উঃ বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক।
11.উঃ কক্সবাজারের ডুলাহাজরায়।
12.উঃ শিল্প মন্ত্রণালয়।
13.উঃ ১৪ টি।
14.উঃ কেরু এণ্ড কোঃ লিঃ, দর্শনা।
15.উঃ ১৮৫৫ সালে, কলকাতায়।
16.উঃ সিরাজগঞ্জে।
17.উঃ ঢাকা ও খুলনায়।
18.উঃ আদমজী পাটকল।
19.উঃ ৩,০০০ টি।
20.উঃ ১৯৫১ সালের ১৭ জুন।
21.উঃ পাকিস্তানের গুল মোহাম্মদ।
22.উঃ ৩০ জুন, ২০০২।
23.উঃ শাহ সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ।
24.উঃ সুনামগঞ্জের ছাতকে
25.উঃ কর্নফুলী পেপার মিল।
26.উঃ বাঁশ।
27.উঃ আখের ছোবড়া।
28.উঃ বাংলাদেশ।
29.উঃ ১০ টি।
30.উঃ ১৯৯৩ সালে।
31.উঃ যমুনা র্ফাটিলাইজার কোং লিঃ।
32.উঃ জামালপুর জেলার তারাকান্দি।
33.উঃ কাফকো।
34.উঃ মিথেন গ্যাস।
35.উঃ চন্দ্রঘোনায়।
36.উঃ সায়হাম কটন মিল।
37.উঃ ১১ মিটার।
38.উঃ নারায়নগঞ্জকে।
যদি কখনো কাওকে ভালবাসো তবে তাকে মুক্ত করে দাও।যদি সে ফিরে অাসে তবে সে তোমারি। অার না অাসলে সে কখনো তোমার ছিল না ।
গোপন কথা যতক্ষণ তোমার
কাছে আছে সে তোমার বন্দী।
কিন্তু কারো নিকট তা
প্রকাশ করা মাত্রই
তুমি তার বন্দী হয়ে গেলে।...
___ হযরত আলী (রাঃ).
Farjana Esha
ওই দেখা যাই প্রেম
গাছ ,
ওই আমাদের আশা,
ওই খানেতে প্রেম হয়,...
হয় ভালোবাসা,
অবুঝ মন চাস কি?
ছেকা তুই খাস কি?
ছেকা আমি খায় না,
420 ভালোবাসা চাইনা।
একটা যদি real
love পাই. . . . . . .
অমনি ধরে বিয়ে করতে যাই
একটি পাত্রে একটি ব্যাঙ
নিয়ে তাতে পানি দিয়ে গরম
করতে শুরু করুন । দেখবেন পানির
তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার
সাথে সাথে ব্যাঙটি তার শরীরের...
তাপমাত্রার
সামঞ্জস্য করতে শুরু
করবে। যতই তাপমাত্রা বাড়বে ততোই পানির
তাপমাত্রার
সাথে নিজের শরীরের তাপমাত্রার
সামঞ্জস্য করতে থাকবে সে । ঠিক
যখন পানি ফোটার তাপমাত্রায়
পৌঁছবে তখন আর সে ওই
তাপমাত্রার
সাথে মানিয়ে নিতে পারবে না । ওই
তাপমাত্রায় সে লাফ দিয়ে পাত্রের
বাইরে আসার
জন্য চেষ্টা করবে। কিন্তু সে তা আর
পারবে না,
কারণ সে তার সকল শক্তি পানির
তাপমাত্রার সাথে মানিয়ে নিতে ব্যয়
করে ফেলেছে । এর
খুব অল্প সময়ের
মধ্যে ব্যাঙটি মারা যাবে।
ব্যাঙটি কেন মারা গেল ? অনেকেই উত্তর
দিবেন পানির
উচ্চ তাপমাত্রার জন্য ।
কিন্তু আসলে ব্যাঙটি মারা গিয়েছে এই
কারণে যে,
কখন লাফ দিয়ে বের হতে হবে সঠিক সময়ে এই
সিদ্ধান্ত
সে নিতে পারে নি। চাতুর্যপূণ,
বিভ্রান্তিকর ও প্রচন্ড
শক্তিশালী শয়তান আমাদের
অবস্তা এই
ব্যাঙের মতো করে ফেলে । মানুষ
এবং ব্যাঙের রয়েছে অসাধারণ
মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা । একজন মানুষ
সকল
পাপানুকুল পরিবেশের
সাথে মানিয়ে নিতে পারে ।
একটা শিশুর সেন্স আসার পর থেকেই শয়তান
তাকে ধোঁকা দিতে শুরু করে ।
তাকে ইবাদত থেকে গাফিল
করার চেষ্টা করে । আল্লাহ্
মানুষকে শয়তানের সাথে মোকাবেলা করার
শক্তি দিয়েছেন। সেই
শক্তি সে শয়তানকে প্রতিহত
করার কাজে ব্যয় না করে তার
সাথে মানিয়ে নিতে ব্যয়
করে এবং চিন্তা করে আর
কয়েকদিন পর
ভালো হব, নামাজ পড়ব, মেয়েদের সঙ্গ
ছেড়ে দেব ।
এভাবে ধীরে ধীরে শয়তানের
প্ররোচনা বাড়তে থাকে, মানুষও সেই
পরিস্থিতিতে মানিয়ে নিতে চায়।
এভাবে ধীরে ধীরে শয়তানকে প্রতিহত করার
সকল শক্তি সে শয়তানের সাথে আপোষ করার
কাজে ব্যয়
করে ফেলে ।
ফলশ্রুতিতে তার সকল চারিত্রিক গুণ
এবং মানবিকতা নষ্ট হয়ে যায় এবং আর
ইসলামের
পথে আসা সম্ভব হয় না । হালালকে হারাম
এবং হারামকে হালাল মনে করতে শুরু করে।
প্রথম
ক্ষেত্রে ব্যাঙের
জন্য সবচেয়ে করুন এবং মর্মান্তিক
পরিণতি হল তার মৃত্যু কারন
সে একটু সচেতন হলেই সেটা ঠেকাতে পারত ।
আর দ্বিতীয়
ক্ষেত্রে একজন মানুষের জন্য
সবচেয়ে করুন পরিণতি হল তার ঈমান আমলের
ধ্বংস। তাই
একটা ক্ষুদ্র অন্যায়
থেকে নিজেদেরকে বিরত রাখার
সামর্থ্য থাকলে সেটার
বিরুদ্ধে প্রতিরোধ
গড়ে তোলা আবশ্যক। কেননা শয়তান মৃত্যু
অপেক্ষাও
ভয়ংকর প্রতিপক্ষ।
‘শয়তান তো এটাই চায়, মদ ও
জুয়া দ্বারা তোমাদের
পরস্পরের মধ্যে শত্রুতা ও
হিংসা সৃষ্টি করে এবং আল্লাহ স্মরণ ও
নামাজ
থেকে তোমাদেরকে দূরে সরিয়ে রাখে ।
সুতরাং এখনও
কি তোমরা ফিরে আসবে ?’ (মায়িদাহ
৫:৯১)
যা ভালো লাগে তা করুন :
হয়তো আপনি ছবি আঁকতে, গান শুনতে,
বই পড়তে, ফাঁকা মাঠ বা রাস্তায়
কিংবা পার্কে হাঁটতে, বন্ধুদের
সঙ্গে আড্ডা দিতে পছন্দ করেন।...
আপনি যে কাজগুলো পছন্দ করেন,
তার একটি তালিকা করুন। প্রতিদিন
এগুলোর একটি বা দুটির চর্চা করুন।
দেখবেন আপনার ভালো লাগবে।
কখনো যদি খুব কষ্ট হয়, চিৎকার
করতে ইচ্ছা হয়, তাহলে তা-ই করুন।
ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মানানসই
বাসঘর : অ্যাপার্টমেন্ট, বাড়ি, ছোট
বা বড় যেমন জায়গায়ই থাকুন
না কেন, তা যেন আপনার
ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মানানসই হয়।
কেননা সারা দিনের কাজ
শেষে প্রশান্তির জায়গা আপনার
ঘর। ঘরের পরিবেশ এমন রাখার
চেষ্টা করুন, যেন
তাআপনাকেপ্রশান্তিতেভরিয়েতোলে।
ঘর যেন সত্যিই ঘর হয়, সে ঘর যেন
আপনাকে টানতে থাকে।
ছোট ছোট লক্ষ্য : ছোট ছোট বালুকণা,
বিন্দু বিন্দু জলে যেমন মহাদেশ
বা মহাসাগর তৈরি হয়,
তেমনি আপনার ছোট ছোট সাফল্যই
আপনাকে পৌঁছে দেবে চূড়ান্ত
সাফল্যের দোরগোড়ায়। প্রথমে বড়
কোনো পরিকল্পনা হাতে না নিয়ে ছোট
ছোট পরিকল্পনা বাস্তবায়ন
করে হাত পাকিয়ে নিন, এরপর বড়
কোনো কিছুতে হাত দিন। ছোট ছোট
পরিকল্পনায় সফলতা আপনাকে বড়
কিছু করতে সাহস জোগাবে।
ব্যর্থতায় লুক্কায়িত সাফল্য :
ইংরেজিতে একটা কথা আছে,
Failure is the pillar of success.
কোনো লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছেন,
তাই বলে কি হাত গুটিয়ে মন খারাপ
করে বসে থাকবেন! তাহলেই
কি সমাধান আসবে? আবার
পরিকল্পনা আঁটুন, শনাক্ত করুন
প্রথম চেষ্টায় আপনার
ব্যর্থতা কোথায় ছিল।
পরবর্তী চেষ্টায়
পূর্ববর্তী পদ্ধতিতে আনতে পারেন
পরিবর্তন।
দক্ষতা বাড়াতে নতুন কিছু শিখুন :
নতুন কোনো কাজ বা বিষয় শিখুন।
এতে আর্থিক কোনো লাভ
না থাকলেও তা আপনার
দক্ষতা হিসেবে কাজ করবে, আপনার
ভেতরে আলাদা একটি শক্তির উৎস
হিসেবে কাজ করবে। তথ্য জানার
মধ্যে থাকতে হবে। আপনার
কর্মজীবন বা শিক্ষাজীবনের জন্য
প্রয়োজনীয় বিষয়ে পড়াশোনা করুন।
নিজের সঙ্গে প্রতিযোগিতা, অন্যের
সঙ্গে নয় : আপনি নিজেই আপনার
প্রতিদ্বন্দ্বী। কখনোই নিজেকে অন্যের
সঙ্গে তুলনা করবেন না।
আপনাকে ছাড়িয়ে যাওয়ার
মতো কোনো কিছু অন্যের
মধ্যে খুঁজে পেলে আপনি আঘাত
পাবেন, আপনার মনঃকষ্ট বাড়বে।
অন্যের সাফল্যে নজর
না দিয়ে নিজের
সঙ্গে প্রতিযোগিতা করুন। গতকালের
আপনাকে আজকের
আপনি ছাড়িয়ে যাবেন- এই মনোভাব
নিয়ে এগোতে থাকুন।
নিজেকে ক্ষমা করুন : আমরা সবাই
ভুল করি। মানুষ মাত্রই ভুল করবে।
ভুল না করলে শেখা যায় না।
ভুলকে শেখার সুযোগ মনে করুন।
নিজেকে ক্ষমা করে দেওয়ার
মানসিকতা আপনার আত্মসম্মান
বাড়াবে, কমাবে না। (শেষ)
আজ এক যুে নামলাম।।।। ।,,,, এটা হল বাসা খাজার যু। সবাই দায়া ক। জািন এই যু িবজিয় হয় িবকােল আবার টাচ িদেয় জানােত পাির,,,,, আিম পেরিছ ঢাকার বেচলর দর সরা যুে আিম জয়ী হয়িছ। pray for me...
¤ টিআইবির রিপোর্ট "দেশের শীর্ষ
দূর্নীতিগ্রস্থ প্রতিষ্ঠান রাজনৈতিক দল
"
প্রতিক্রিয়াঃ
১.আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল...
"রাজনীতিবিদদের চরিত্র হনন করার
জন্যই এই রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে " .
-আব্বে ,টাকলায় কয় কি ??
রাজনীতিবিদদের আবার চরিত্রও
আছে নাকি ?? নতুন শুনতাছি মুনে অয়... .
২.সবেক আইনমন্ত্রী মওদুদ "এই ধরনের
অভিযোগ নজিরবিহীন " .
- চাচা আসমান থেইকা পড়ছে মুনে অয়....
ইছাদিঘীর আপডেট নিউজজ পেতে লাইকের বন্যাই ভাসিয়ে দিন,,,, আমাদের এই "ইছাদিঘী বাজার" পেইজ টি।।।।।।।।।।।।